বুধবার, ২০ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:৫০ অপরাহ্ন
হাজী আব্দুল বাছিত, সংযুক্ত আরব আমিরাত : বঙ্গবন্ধুর আদর্শে উজ্জীবিত আওয়ামী লীগের সৈনিক এবং তরুণ প্রজন্মের বাতিঘর। তিনি সিলেট মহানগরের কৃতি সন্তান । তিনি নৈতিক গুণসম্পন্ন দক্ষ সাংগঠনিক শক্তির অধিকারী, ব্যক্তিত্বসম্পন্ন একজন আওয়ামী লীগের নিবেদিত প্রাণ। তিনি তাঁর রাজনৈতিক কর্মতৎপরতা, প্রগতিশীল চিন্তাভাবনা, মুক্তিযুদ্ধের চেতনাধারণকারী, সৃষ্টিশীল কাজে উদ্যোগী, অন্যায়ের বিরুদ্ধে আপোষহীন, ক্রীড়া সংগঠক এবং সামাজিক ন্যায়পরায়ন ব্যক্তি হিসেবে আজকের এই সময়ে একজন যোগ্য রাজনৈতিক নেতার উদাহরণ। তাঁর নেতৃত্বদানের ক্ষমতা, নেতৃত্বের গুনাবলী, সৎচ্চরিত্রাবলী এবং রাজনৈতিক জীবনের বিশাল কর্মযজ্ঞই প্রমাণিত করে তিনি রাজনৈতিক মাঠের একজন কর্মদক্ষ কর্মী এবং আওয়ামী লীগের প্রাণ। ছাত্রাবস্থা থেকেই জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের রাজনৈতিক জীবনের আদর্শকে লালন করে তিনি তাঁর রাজনৈতিক জীবন গড়েছেন। তিনি জামাত-বিএনপির জেল জুলুম অত্যাচারকে সহ্য করে প্রেত্মাতাদেরকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে আজকে সিসিকের জনপ্রতিনিধি হিসেবে তিনি সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই আওয়ামী লীগ এর বার বার নির্বাচিত সভাপতি হয়েছেন।
হাজী শফিকুল ইসলাম এর নৈতিক গুনাবলী অসাধারণ। তাঁর এই নৈতিক গুনাবলীর জন্যই আজকের রাজনীতির মাঠে তিনি একজন জননন্দিত, জনপ্রিয়, জনপ্রতিনিধি হিসেবে সকলের নিকট পরিচিত। তাঁর এই জনপ্রিয়তা থাকার পরও তিনি কখনো ক্ষমতার অপব্যবহার করেনি, অহংকার করেননি।
হাজী শফিকুল ইসলামের নিকট যেকোনো জায়গার আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী এবং সাধারণ নাগরিক যেকোন ধরনের সহযোগীতার জন্য তাঁর নিকট স্মরনাপন্ন হলে তিনি তাদেরকে শূন্য ফিরিয়ে দেননি। তিনি প্রসার করে দেন তাঁর সহযোগিতার হাত। তাঁর এই গুণাবলীর জন্য ই সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রতিটি শহরের বাসিন্দার নিকট আজ হাজী শফিকুল ইসলাম একজন মানবতাবাদী নেতা হিসেবে পরিচিত। তিনি তরুণ প্রজন্মকে গুরুত্ব দিয়ে আরব আমিরাতে জনপ্রিয় করেছেন ফুটবল খেলা। ব্যাডমিন্টন, নানা ধরণের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান করে যাচ্ছেন। তিনি বিশ্বাস করেন তরুণ প্রজন্ম জাতির ভবিষ্যৎ। আগামীর বাংলাদেশের অত্যন্ত প্রহরী এই তরুণ প্রজন্মকে মাদকাসক্ত, জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদ থেকে ফিরিয়ে রাখতে পারলে, পথ হারাবে না বাংলাদেশ। তাই সারা বছর বিভিন্ন খেলাধুলায় মাতিয়ে রেখে। ক্রিড়া ও সংস্কৃতিতে উজ্জীবিত করেন তরুণ প্রজন্মকে। তিনি দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে কখনো দল এবং দলের নেতাকর্মীর সাথে বিশ্বাস ভঙ্গ করেননি। তাঁর পরিবারের প্রতিটি সদস্যের এবং তাঁর দেহের রক্তে মাংসে ষোলআনা আওয়ামী লীগ বিরাজমান। আরব আমিরাত এর কোনো নেতা এমনকি তাঁর রাজনৈতিক চরম বিরোধী শক্তিও বলতে পারবে না, তিনি কখনও ওয়াদা ভঙ্গ করেছেন। তিনি নগরের এ প্রান্ত থেকে ঐ প্রান্তে আওয়ামী লীগের মিটিং এবং বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানে এবং আওয়ামী লীগ যুবলীগ, ছাত্রলীগ, স্বেচ্চাসেবক লীগকে সুসংগঠিত করতে ভোর থেকেই ছুটে বেড়ান। রাজনীতিতে তাঁর এই কর্মদক্ষতার নেতৃত্ব এই সময়ের আওয়ামী লীগের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সংযুক্ত আরব আমিরাতে করোনা ভাইরাস জখন মানুষ হত দারিদ্র্য হয়ে পরেছেন তাৎক্ষণিক নিজের জীবনকে বাজি রেখে মানব প্রাচীর তৈরী করে রক্ষা করেছেন শতশত মানুষ এর জীবন।
হাজী শফিকুল ইসলাম একজন অসাম্প্রদায়িক নেতা। হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ খ্রিষ্টান সবার জন্য তাঁর দরজা সব সময় উন্মুক্ত। তিনি আরব আমিরাত এর প্রতিটি শহরে এবং বিভিন্ন ইউনিটে বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে এবং আওয়ামী লীগ সভানেত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার ভিশনকে বাস্তবায়ন করার লক্ষ্যে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি একটি শক্তিশালী সংগঠন প্রতিষ্টায় বিশ্বাসী। তাঁর হৃদয়ে বাংলাদেশ, চেতনায় মুক্তিযুদ্ধ, আদর্শে বঙ্গবন্ধু, রাজনৈতিক অনুসরনে জননেত্রী শেখ হাসিনা। তিনি আওয়ামী লীগের অত্যন্ত প্রহরী এখন হাজী শফিকুল ইসলাম কোন ব্যক্তি নয়, তিনি এখন আওয়ামী লীগের একটি প্রতিষ্ঠান। আওয়ামী লীগের বিশ্বস্থ নিবেদিত প্রাণ। তিনি বঙ্গবন্ধুর সৈনিক। জননেত্রী শেখ হাসিনার সিপাহশালার হাতিয়ার।